









গাড়ি চুরি এমন এক অভিজ্ঞতা যা মুহূর্তেই যে কোনো গাড়ির মালিককে আতঙ্কিত করে তোলে। অনেক সময় এটা ঘটে হঠাৎ—কেউ আনন্দের
গাড়ির ইনস্যুরেন্স করা থাকলে মনে হয়, যেকোনো বিপদে গাড়ি নিয়ে টেনশন ফ্রি। প্রিমিয়াম দিয়ে যাচ্ছেন ঠিক এই যেন আশায় দুর্ঘটনা,
গাড়ির গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র হারিয়ে ফেলা অনেক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যদি সেটা হয় ভেহিকেল ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। বাংলাদেশে
বাংলাদেশে এখন অনেকেই গাড়ি না কিনে প্রয়োজনে ভাড়ায় গাড়ি নিচ্ছেন। কারণ, এটা সহজ, সাশ্রয়ী এবং ঝামেলাহীন। ভ্রমণ হোক, অফিসিয়াল কাজ
পরিবহন ও যাতায়াত ব্যবস্থায় সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো নিরাপত্তা। প্রতিদিনই সড়কে দুর্ঘটনাতে অসংখ্য মানুষ মারা যান বা আহত হন। চট্টগ্রাম
ঢাকা এমন এক শহর, যেখানে ২৪ ঘণ্টাই কিছু না কিছু ঘটে। গুলিস্তানের ভিড়ভাট্টা থেকে শুরু করে ধানমণ্ডি বা উত্তরার শান্ত
ভেহিকেল ট্র্যাকিং সিস্টেম বললেই সাধারণত সবার আগে মাথায় আসে রিয়েল-টাইম লোকেশন আপডেট। কিন্তু আধুনিক সিস্টেম, যেমন প্রহরী, শুধু অবস্থান দেখায়
আপনি যদি একটি ব্যক্তিগত গাড়ি বা প্রতিষ্ঠানের যানবাহনের মালিক হয়ে থাকেন, তাহলে শুধু গাড়ি চালানো নয়—গাড়িটির আইনগত বিষয়গুলোও আপনার সচেতনভাবে
আজকের দিনের কৃষি ব্যবস্থা আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রযুক্তিনির্ভর। এই পরিবর্তনের একটি বড় অংশজুড়ে আছে ভেহিক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেম (ভিটিএস)। ট্রাক্টর
বাংলাদেশের রাস্তায় যারা নিয়মিত গাড়ি চালান বা মালিকানা রাখেন, তারা জানেন—গাড়ি শুধু কিনলেই শেষ নয়, রক্ষণাবেক্ষণের খরচও একটা বড় চ্যালেঞ্জ।